যখন আমাদের জীবনে কোন দূর্ঘটনা ঘটে বা অনেক চেষ্টার পরেও কোন কাজের ফলাফল খারাপ হয়, তখন আমরা কি করি?
প্রথমে আমরা সবাই কমবেশি মন খারাপ করি, নিজের ভাগ্যের উপর রাগ করি, হতাশ হয়ে যাই কিংবা অসহায় বোধ করি। এবং তারপর ধীরেধীরে আমরা স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে আসতে শুরু করি। এই ফিরে আসতে কারো এক মাস লাগে, কারো এক বছর, কেউ কেউ আবার তার সাথে হয়ে যাওয়া ঘটনা মেনে নয়ে কখনোই পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে পারে না।
আচ্ছা, যদি এমন হয়, কেউ নেতিবাচক কিছু হবার আগেই তা নিয়ে মনে মনে প্রস্তুত থাকে, তখন কি হবে? নিশ্চিয় সে মানসিক প্রস্তুতির পাশাপাশি সেই ঘটনাটি সামলানোর জন্য অন্যান্য প্রস্তুতি নিয়ে রাখবে। তখন সত্যিই সেই নেতিবাচক ঘটনা ঘটলেও সে আর ভেংগে পড়বে না, বরং দ্রুত প্রস্তুতি অনুযায়ী বিকল্প পথ অনুসরণ করার চেষ্টা করবে। এই ছোট্ট মানসিক প্রস্তুতিই তার জীবনের কঠিন মূহুর্তকে সহজ করতে তাকে সাহায্য করবে। তার এই প্রস্তুতির নামই হল রেজিলিয়েন্স ( Resilience)।
রেসিলিয়েন্স ব্যক্তিকে জীবনের অবশ্যম্ভাবী কঠিন মূহুর্তগুলো থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করে। অনেকে আছে, যাদের মধ্যে স্বভাবগতভাবে বা পারিবারিক শিক্ষার কারনে এই গুনটি দেখা যায়। কিন্তু যাদের মধ্যে এই গুনটি নেই তারা কি করবে? তাদেরও চিন্তার কোন কারন নেই, কারন রেজিলিয়েন্স আমাদের সকলের জন্যই একটা বিল্ট-ইন সফটওয়্যার। শুধু এই সফটওয়্যারটিকে রিইন্সটল করা বা আপডেট করা প্রয়োজন। আর তা নিয়েই সায়েদ আশরাফ ও নাসরিন সুলতানা শীলা, দুজন স্বনামধন্য সাইকোলজিস্ট, কথা বলবেন Resilience for Today, এই অনলাইন সেশনে।
কোভিড -১৯ আমাদের সকলের জীবনেই কমবেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। আমরা ধীরে ধীরে সেই প্রভাব কাটিয়ে ‘নিউ নরমাল’ এ ফেরত আসার চেষ্টা করতে গিয়ে নানান বাধার সম্মুখীন হচ্ছি। কীভাবে এই বাধাগুলো কাটিয়ে উঠতে রেজিলিয়েন্স আপনাকে সাহায্য করতে পারে, তা জানতে হলে চোখ রাখুন Resilience for Today, অনলাইন সেশনে।
Registration is completely free. Seats are Limited. Registration deadline is 8 October. Complete the Registration here :
https://forms.gle/HJeHDcRVaZ1kh93U6
Only registered Participants can participate in the session.