• আপনি যেকোনো ম্যাগাজিনে বিজ্ঞাপন দিন এমনভাবে যে বিজ্ঞাপনের একটি কুপন অংশ থাকবে তা যিনি সাথে নিয়ে আসবেন তাকে আপনি একটা ছাড় দেবেন।
• বাস বা লঞ্চ, মেলা, সিনেমা হল ইত্যাদির টিকেট ছেপে দিতে পারেন। শর্ত হলো টিকেটে বিজ্ঞাপন থাকবে।
• এমন একটা পন্য বিক্রি করুন যাতে ব্যবসা এবং বিজ্ঞাপন যেন দুটোই হয়। যেমন শপিং ব্যাগ, খাতা যাতে অন্তত একটা অংশে বিজ্ঞাপন দেয়া হবে।
• এসএমএসের মাধ্যমে অফার দিন। যেমনঃ এই এসএমএস দেখালে আপনি ৫% ছাড় পাবেন অথবা আপনার অর্ডার নিশ্চিত করতে ফিরতি এসএমএস দিন। আপনি বিশেষ ছাড় পাবেন।
• পরোক্ষ ওয়েব মার্কেটিং করুন। ধরুন আপনি অনলাইনে ঘড়ির ব্যবসা করবেন। আপনার নিজস্ব অফিস, শো-রুম, ওয়েবসাইট, ফেইসবুক পেইজ আছে। সেখানে কিন্তু তারাই আসবে যারা আপনার পন্যটি কিনতে চান। কিন্তু অন্য জায়গা থেকে ক্রেতা আনার জন্য ঘড়ির উপর তথ্যবহুল কোন আর্টিকেল বা ওয়েবসাইট একটি উপায় হতে পারে। ঘড়ি কিনতে আগ্রহী কোন ক্রেতা সেখানে বিজ্ঞাপন দেখে আপনাকে পেয়ে যাবে।
• আপনি যে পন্য নিয়ে ব্যবসা করছেন সে সম্পর্কে একটি ডকুমেন্টারী ভিডিও আকারে ইউটিউবে ছাড়ুন।
• ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি করুন বা ব্লগ লিখুন। এরপর এই লেখাগুলো এসইও করে পরোক্ষ প্রচারণার কাজ করুন।
• অবৈতনিক প্রতিনিধি নিয়োগ দিতে পারেন কমিশনের ভিত্তিতে।
• বিভিন্ন জায়গায় সরাসরি বিজ্ঞাপন দিতে পারেন।
• ফেইসবুকে একটি ব্যবসাসংক্রান্ত এডভাইস পেইজ খুলে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে ব্যবসার প্রসার ঘটান।
• পন্য ডেলিভারির পর কাস্টমারের সন্তুষ্টি সাক্ষাৎকার নিয়ে কয়েকটি ভিডিও ছাড়ুন।
• বিভিন্ন অনুষ্ঠানে স্পন্সর করার মাধ্যমে ব্যবসার প্রচার করুন।
• আপনি আপনার ব্যবসায়িক বিষয়ে প্রশিক্ষনের মাধমে তা ছড়িয়ে দিতে পারেন। যেমন ধরুন আপনি অনলাইনে স্কুল মানেজমেন্ট সফটওয়ার সেল করেন। আপনার মার্কেটিং এর জন্য আপনি সারাদেশের বিভিন্ন স্কুলের ১০০ একাউন্টস কর্মকর্তাকে যদি ফ্রি অপারেটিং প্রশিক্ষণ দিতে পারেন তাহলে পন্য বিক্রয় অনেকাংশে সহজ হয়ে যাবে।
• নগদ টাকা না দিয়ে সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে কো-স্পন্সর হোন। যেমন ধরুন আপনি ইলেট্রনিক গেজেট সেল করেন। সেক্ষেত্রে আপনি কোন জনপ্রিয় প্রতিযোগিতার সেরা ২০ জনকে একটি করে গেজেট দেবেন। শর্ত হলো প্রতিটি কাগজপত্রে গেজেট স্পন্সর বা কো স্পন্সর হিসেবে আপনার নাম লোগে স্থান পাবে। এতেও আপনার ব্র্যান্ডিং হবে।
Read More: ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করবেন?